ঢাকা (৩ অক্টোবর, ২০২০) : বিভিন্ন ধরনের বিপজ্জনক রাসায়নিক পণ্যের মজুদে বিস্ফোরণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে দেশের প্রধান চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর।
আমদানি হওয়ায় সেগুলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ আটক করে। আবার অনেক পণ্য মামলা জটিলতার ফাঁদে বন্দরে আটকে থাকে বছরের পর বছর।
এসব পণ্য খালাস না হলে বন্দর কর্তৃপক্ষ নিলাম কিংবা ধ্বংস করার উদ্যোগ নিয়ে থাকেন। কিন্তু বর্তমানে প্রায় শতাধিক কন্টেইনার বিপজ্জনক রাসায়নিক পণ্যের মজুদ রয়েছে যা আমদানিকারকরা খালাস করেনি আবার নিলামে বিক্রি বা ধ্বংসও করেনি কর্তৃপক্ষ। এই রাসায়নিক পণ্যের কন্টেইনারগুলো ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঝুঁকিতে রেখেছে চট্টগ্রাম বন্দরকে।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বন্দরে নিলাম ও ধ্বংসযোগ্য রাসায়নিক বা দাহ্য পণ্যের মজুদ থাকার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এসব পণ্য ধ্বংস করা বা নিলামে বিক্রির দায়িত্ব কাস্টমস কর্তৃপক্ষের। এ ব্যাপারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে দাপ্তরিকভাবে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিভিন্ন সময়ে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে দেশের আমদানিকারকরা আমদানির অনুমতি থাকা বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পণ্য, বিস্ফোরক, গ্যাস, নানা ধরনের দাহ্য ও তেজস্ক্রিয় পণ্য আমদানি করে থাকেন। এসব পণ্য অনেক আমদানিকারক নিয়ম মেনে বন্দর থেকে খালাস করে নিয়ে যান। আবার অনেক পণ্য নানা জটিলতায় বন্দরে আটকে থাকে। অনেকপণ্য অবৈধভাবে